House 43/A (Ground floor), Road-27 Banani, Dhaka, Bangladesh.
Open Hours :Sat - Thu : 10.00 am - 6.00 pm
BUY NOW
House 43/A (Ground floor), Road-27 Banani, Dhaka, Bangladesh.
Open Hours : Sat - Thu : 10.00 am - 6.00 pm
VISIT US:
House 43/A (Ground floor), Road-27 Banani, Dhaka, Bangladesh.
MAIL US DAILY:
ceotgj@gmail.com
CALL US 24/7:
+8801511-110-103
+8801713-110-103
ICD

Blog

post1

জাল নোট চেনার ৭ উপায়

লাইফস্টাইল ডেস্ক
 জাগোনিউজ২৪.কম : প্রকাশিত: ০২:৩৪ পিএম, ১২ এপ্রিল ২০২২

বিভিন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে অসাধু ব্যবসায়ীরা বাজারে জাল টাকা ছাড়েন। বিভিন্ন জাল নোট ঘুরে বেড়ায় এক হাত থেকে অন্য হাতে। তবে কয়েকটি বিষয় জানা থাকলে আপনি সহজেই জাল টাকা শনাক্ত করতে পারবেন।

১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নোট বেশি জাল হয়। এক্ষেত্রে দেখতে হবে টাকায় থাকা নিরাপত্তা সুতা, রং পরিবর্তনশীল কালি, অসমতল ছাপা, জল ছাপ ইত্যাদি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে।

>> ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকাসহ প্রত্যেক ধরনের নোটের সামনে ও পেছন দুদিকের ডিজাইন, মধ্যভাগের লেখা, নোটের মূল্যমান ও ৭টি সমান্তরাল সরল রেখা উঁচু নিচুভাবে মুদ্রিত থাকে। ফলে হাত দিলে একটু খসখসে মনে হয়।

বিভিন্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে অসাধু ব্যবসায়ীরা বাজারে জাল টাকা ছাড়েন। বিভিন্ন জাল নোট ঘুরে বেড়ায় এক হাত থেকে অন্য হাতে। তবে কয়েকটি বিষয় জানা থাকলে আপনি সহজেই জাল টাকা শনাক্ত করতে পারবেন।

>> নোটের ডান দিকে ১০০ টাকার ক্ষেত্রে তিনটি, ৫০০ টাকার ক্ষেত্রে ৪টি ও এক হাজার টাকার নোটে ৫টি ছোট বৃত্তাকার ছাপ আছে যা হাতের স্পর্শে উঁচু নিচু লাগে। এ বৈশিষ্ট্য জালনোটে সংযোজন করা সম্ভব নয়।

>> জাল নোটের জলছাপ অস্পষ্ট ও নিম্নমানের হয়। আসল নোটে ‘বাঘের মাথা’ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘মনোগ্রাম’ এর স্পষ্ট জলছাপ আছে। যা ভালো করে খেয়াল করলে আলোর বিপরীতে দেখা যায়।

>> প্রত্যেক মূল্যমানের নোটেই বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো সম্বলিত নিরাপত্তা সুতা থাকে। নোটের মূল্যমান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো নিরাপত্তা সুতার ৪টি স্থানে মুদ্রিত থাকে।

এ নিরাপত্তা সুতা অনেক মজবুত যা নোটের কাগজের সঙ্গে এমনভাবে সেঁটে দেওয়া থাকে যে নখের আঁচড়ে বা মুচড়িয়ে সুতা কোনোভাবেই উঠানো সম্ভব নয়। নকল নোটে এতো নিখুঁত ভাবে সুতাটি দিতে পারেনা।

>> ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটের উপরের ডানদিকে কোনায় ইংরেজি সংখ্যায় লেখা নোটের মূল্যমান রং পরিবর্তনশীল কালিতে মুদ্রিত থাকে।

ফলে ১০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নোট ধীরে ধীরে নড়াচড়া করলে মূল্যমান লেখাটি সোনালি থেকে সবুজ রং ধারণ করে। একইভাবে ৫০০ লেখা লালচে থেকে সবুজাভ হয়। অন্যদিকে জাল নোটের ব্যবহৃত রং চকচক করলেও তা পরিবর্তিত হয় না।

>> প্রত্যেক প্রকার টাকার নোটে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম ও নোটের মূল্যমান জলছাপ হিসেবে থাকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম ও নোটের মূল্যমান প্রতিকৃতির তুলনায় উজ্জ্বল দেখায়। জাল নোটে এসব বৈশিষ্ট্য থাকে না।

>> এছাড়া স্বল্পমূল্যেও বিভিন্ন ব্রান্ডের জাল নোট শনাক্তকারী মেশিন আছে। এছাড়া ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে জাল নোট সহজেই পরীক্ষা করা যায়। নকল নোট ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে দেখলে শুধু একটা রেখা দেখা যাবে।

সূত্র: ডিএমপি

জেএমএস/জেআইএম